আশিকর রহমান দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে ব্যবসা করেন। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় তার কয়েকটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানই লাভজনক। গত বছরের শেষদিকে তার ফেসবকেু এক তরুণী ফ্রেন্ড রিকয়েস্ট পাঠায়। প্রোফাইল ঘাটাঘা ঁ টি করে তিনি ওই তরুণীর রিক ঁ য়েস্ট গ্রহণ করেন। তারপর থেকে ওই তরুণী নিজে থেকেই আশিকরকে মেসেজ পাঠাতে থাকেন।
প্রথম ু কয়েকদিন এড়িয়ে চললেও একসময় তিনি
তরুণীর মেসেজে সাড়া দিতে থাকেন। টকটাক ু
কথা বলতে বলতে দজনের মধ্যে একটা সম্পর্ক ু
তৈরি হয়। তারা দজন মেসেঞ্জারে অডিও কলে ু
কথা বলা শুরু করেন। একসময় তারা তাদের
ব্যক্তিগত মোবাইল ও হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর শেয়ার
করেন। কিছ দিন পর তাদের সখ্য আরও বেড়ে ু
যায় এবং একে অপরের প্রতি দর্বল হন। শুরু হয় ু
তাদের মধ্যে আপত্তিকর কথাবার্তা। ভিডিও কলে
এসে তারা নগ্ন হয়েও কথা বলতেন। তরুণী যখন
বঝতে পারে ওই ব্যক্তি তার প্রতি প ু রোপ ু রিু
আসক্ত তখন তাকে একান্তভাবে মিলিত হওয়ার
প্রস্তাব দেয়। প্রেমে উন্মাদ আশিকুর তরুণীর
প্রস্তাবে রাজি হয়ে চলে যান তরুণীর ঠিকানা দেয়া
একটি ফ্ল্যাটে। সেখানে যাওয়ার পরই
আশিকরের জীবনে নেমে আসে ভয়ঙ্কর এক ু
মহুর্ত। যখন তারা একান্ত আপনভাবে মিলিত ূ
হওয়ার প্র¯‘তি নি”িছলেন তখনই সেখানে হাজির
হয় আরও কয়েকজন।