দেশের নাগরিকদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা ও গতিশীলতা বাড়াতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে এবং সাধারণ মানুষের আর্থিক স্বচ্ছলতা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও মন্ত্রণালয় নাগরিকদের আয় বৃদ্ধি, বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রসারে নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। বিশেষ করে, কৃষি, শিল্প ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে উন্নয়নমূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো।অর্থনীতিবিদদের মতে, এসব উদ্যোগ যদি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তাহলে দেশের অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। তবে সরকারের উচিত দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক নীতিমালা বাস্তবায়ন করা।বিশেষজ্ঞরা আরও মনে করেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশ যাতে স্বাবলম্বী হতে পারে, সে জন্য কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন। তাই সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নে আরও স্বচ্ছতা ও কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।