দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) এন. কে. এ. মবিন এফসিএ-কে প্রেসিডেন্ট এবং সুরাইয়া জান্নাত এফসিএ, মো. রোকোনুজ্জামান এফসিএ, মুহাম্মদ মেহেদী হাসান এফসিএ ও মো. মনিরুজ্জামান এফসিএ-কে ইনস্টিটিউটের ভাইস-প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করেছে।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) তার এ দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন এবং ইনস্টিটিউটের উন্নয়নের জন্য আগামী এক বছর কাজ করবেন। বিদায়ী আইসিএবি প্রেসিডেন্ট মারিয়া হাওলাদার এফসিএ সফলতার সাথে তার দায়িত্ব সম্পন্ন করেছেন।
এন. কে. এ. মবিন এফসিএ বর্তমানে নির্বাহী প্রেসিডেন্ট হিসেবে এমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)-এর দায়িত্ব পালন করছেন যা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত একটি ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি, এটি প্রায় ১৬ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তাছাড়াও, তিনি ইসিআরএল-এর একজন স্পনসর ডিরেক্টর
তিনি ২০১৯ সাল থেকে ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি)-এর কাউন্সিলে আছেন এবং ২০১৯ ও ২০২২ সালে ইনস্টিটিউটের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এন. কে. এ. মবিন এফসিএ। তিনি ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডিসিসিআই)-এর সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবেও নেতৃত্ব দিয়েছেন।
১৯৭৭-১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাইন্যান্সে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। ১৯৮৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে ৪টি বহুজাতিক ও আন্তর্জাতিক কোম্পানিতে মিড ও
টপ ম্যানেজমেন্ট পদে কাজ করেছেন মবিন। তিনি সুইডিশ/ঢাকা ম্যাচ, কাফকো, সিবা-গেইগি/নোভার্টিস বাংলাদেশ লিমিটেড এবং সর্বশেষ গ্রামীণফোন লিমিটেডে কাজ করেছেন, যেখানে তিনি ফাইন্যান্স ডিরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এন. কে. এ. মবিন এফসিএ আগস্ট ২০২৪ সাল থেকে সরকার কর্তৃক মনোনীত বোর্ড ডিরেক্টর হিসেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে দায়িত্ব পালন করছেন এবং তিনি ২০১৬-২০২০ সময়কালেও ঐ প্রতিষ্ঠানে ডিরেক্টর ছিলেন। তিনি বর্তমানে দ্য সিটিজেন ব্যাংক পিএলসি-তে ইন্ডিপেন্ডেন্ট বোর্ড ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এর আগে তিনি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল), ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড, হেইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ লিমিটেড, মোবিল-যমুনা লুব্রিক্যান্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, শাশা ডেনিমস লিমিটেড (যা সবই স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত), ওমেরা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড এবং ওমেরা সিলিন্ডার লিমিটেড-এর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর ছিলেন।
এন. কে. এ. মবিন এফসিএ একজন রোটারিয়ান (পিএইচএফ সদস্য) এবং বাংলাদেশ স্কাউটস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবের স্থায়ী সদস্য ও একজন নিয়মিত গলফার এবং বেশ কয়েকটি ট্রফি জিতেছেন।
আইসিএবি সহ-সভাপতিগণ:
সুরাইয়া জান্নাত এফসিএ দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) থেকে বাংলাদেশে প্রথম নারী চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট (সিএ) হিসাবে সদস্যপদ লাভের গৌরব অর্জন করেন। তিনি ব্র্যাকের সাথে তার কর্মজীবন শুরু করেন এবং পরে ঢাকায় সেভ দ্য চিলড্রেন (ইউএসএ)-এর চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি বর্তমানে বিশ্ব ব্যাংকের সাউথ এশিয়া রিজিয়নে লিড গভর্নেন্স স্পেশালিস্ট (ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট) হিসেবে কর্মরত আছেন, সম্প্রতি তিনি ওয়াশিংটন, ডিসি-তে গভর্নেন্স গ্লোবাল ইউনিটে সফলতার সাথে অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া জুড়ে দক্ষতার সাথে সুরাইয়া জান্নাত পাবলিক ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট (পিএফএম) সিস্টেম, রাজস্ব জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা এবং আইনসভা তত্ত্বাবধান শক্তিশালীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন। তিনি উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন, সাহায্য কার্যকারিতার জন্য পাবলিক-প্রাইভেট অংশীদারিত্ব এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স সংস্কারের প্রচারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তার নেতৃত্বে উন্নয়ন সহযোগীরা বাংলাদেশের বৃহত্তম পিএফএম সংস্কার কর্মসূচিকে সমর্থন করার জন্য একটি যৌথ চুক্তির অধীনে একত্রিত হয়েছেন। বিশ্বব্যাপী প্রশিক্ষণ ও বিভিন্ন কোর্সে তার সম্পৃক্ততা আছে যেমন হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল এক্সিকিউটিভ প্রোগ্রাম “একটি পরিবর্তনশীল বিশ্বে পিএফএম”।
অর্থ মন্ত্রণালয়কে তার বিশ্লেষণাত্মক এবং পরামর্শমূলক সমর্থনের মধ্যে রয়েছে পিএফএম রিফর্ম স্ট্র্যাটেজি FY25-30, SOE রাজস্ব ঝুঁকি মূল্যায়ন FY 25, এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স বেঞ্চমার্কিং (ROSC AA) FY 25-30.
মিসেস সুরাইয়া জান্নাত আইসিএইডব্লিউ-ইউকের সাথে টুইনিং চুক্তির মাধ্যমে পেশাগত শিক্ষা শক্তিশালীকরণ, রাষ্ট্রায়ত্ত উদ্যোগে আর্থিক প্রতিবেদন কাঠামো, অডিটের গুণগত মান নিশ্চিতকরণ এবং স্থানীয় সরকার ইউনিয়ন পরিষদের সাথে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এর মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক অডিটের জন্য পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের লক্ষ্যে বিভিন্ন পেশাগত কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত আছেন। তিনি আইসিএবি’র পাবলিক ফাইন্যান্স ও পাবলিক সেক্টর অ্যাকাউন্টিং, ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং ও স্কিল এনরিচমেন্ট বোর্ড, নারী ক্ষমতায়ন ও নেতৃত্ব উন্নয়ন কমিটি এবং মিডিয়া ও ব্র্যান্ডিং কমিটিসহ বিভিন্ন কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তার পেশাগত অবদানের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগেও সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি খান ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, বদিউল আলম ও জেবুন্নেছা বেগম মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি, লায়ন্স ক্লাব পারিজাত এলিট ও সাউথ এশিয়া ভয়েস ফর চিলড্রেন-এর উপদেষ্টা এবং চুনতি লাইট হাউসের চেয়ারম্যান। তার উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ ও কানাডায় সাজনা হোটেল এন্ড রেস্তোরাঁ লিমিটেড পরিচালনা।
তিনি বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের মাননীয় প্রেসিডেন্ট কর্তৃক গোল্ড মেডেল, শাইনিং পার্সোনালিটি অ্যাওয়ার্ড, এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড, ডা. খাস্তগীর স্কুলের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আউটস্ট্যান্ডিং স্টুডেন্ট অ্যাওয়ার্ড, আইসিএবি, আইসিএমএবি, এসিসিএ কর্তৃক বিশেষ পুরস্কার এবং বিশ্বব্যাংক কর্তৃক সার্ভিস রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড। তাকে বাংলাদেশের ২০০ জন বিশিষ্ট নারী ব্যক্তিত্বের তালিকায় “হুজ হু” ম্যাগাজিনে তুলে ধরা হয়েছে। সম্প্রতি তাকে গ্লোবাল উইমেন ইকোনমিক ফোরামের সদস্য হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।
মো. রোকোনুজ্জামান এফসিএ দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি)-এর একজন ফেলো সদস্য। গত ১৭ বছর ধরে তিনি পাবলিক প্র্যাকটিসে নিয়োজিত আছেন। ১৯৯৮ সালে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করার পর জনাব রোকন ২০০৩ সালে আইসিএবি’র ফেলো সদস্য হন। বর্তমানে তিনি একনাবিন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস-এর পার্টনার হিসেবে কাজ করছেন। তাঁর স্থানীয় ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোতে প্রায় ১০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে, যার মধ্যে জিএসকে বাংলাদেশ লিমিটেড-এ ফাইন্যান্স ম্যানেজার থেকে গ্রুপ সিএফও পর্যন্ত বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
অডিট এবং একাউন্টিং পেশাদার হিসেবে নিয়মিত কা
জের পাশাপাশি, রোকন আইসিএবি-এর বিভিন্ন শিক্ষামূলক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছেন। তিনি ১৯৯৯ সালের জুন থেকে ২০০১ সালের জুন পর্যন্ত আইসিএবি-এর শিক্ষা বিভাগের প্রধান ছিলেন। তিনি আইসিএবি-এর বোর্ড অব স্টাডিজ (বিওএস), টেকনিক্যাল এন্ড রিসার্চ কমিটি (টিআরসি) এবং ইনভেস্টিগেশন এন্ড ডিসিপ্লিনারি কমিটি (আইডিসি)-তে নিয়মিত সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন। বছরের পর বছর ধরে জনাব রোকন আইসিএবি-এর সদস্য ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আইইএসবিএ-এর নৈতিক কোড প্রচারে একজন নিয়মিত রিসোর্স পার্সন হিসেবে কাজ করে আসছেন।
রোকন যে কোম্পানিগুলোতে কাজ করেছেন, সেখানে ফাইন্যান্স কার্যাবলী পরিচালনার পাশাপাশি, তিনি সেই কর্পোরেটগুলোকে সফল করার পেছনে স্বতন্ত্র কৃতিত্বের অধিকারী। তিনি জিএসকে বাংলাদেশের জন্য জেডিই (ইআরপি সিস্টেম) স্থাপনে একজন সফল প্রজেক্ট ম্যানেজার ছিলেন এবং এমজিএইচ গ্রুপে এসএপি স্থাপনেও তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। জনাব রোকন বিভিন্ন সময়ে আইসএবি জার্নাল দ্য বাংলাদেশ অ্যাকাউন্টেন্ট এবং স্থানীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোতে বিভিন্ন নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। তিনি বর্তমান বাণিজ্য ও বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে লাইভ টিভি প্রোগ্রামেও অংশগ্রহণ করছেন। এছাড়াও তিনি একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল, গলফ ক্লাব এবং বিভিন্ন সমিতিসহ সামাজিক ও শিক্ষামূলক সংগঠনে জড়িত আছেন।
মুহাম্মদ মেহেদী হাসান এফসিএ দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইন ইংল্যান্ড ও ওয়েলস (আইসিএইডব্লিউ), অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফাইড অ্যাকাউন্ট্যান্টস (ইউকে), দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) এবং ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএমএবি) সদস্য। তিনি ২০১০ সালে রহমান রহমান হক/কেপিএমজি-এ একজন পার্টনার হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ফার্মের অডিট ও ট্যাক্স পার্টনার। এছাড়াও তিনি রেগুলেটরি রিভিউ, ব্যবসা স্থাপন এবং ডিউ ডিলিজেন্স বিষয়ক পরামর্শমূলক কাজ করেন। তিনি দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের টেকনিক্যালি এন্ড রিসার্চ কমিটির সদস্য। জনাব মেহেদী অডিট, ট্যাক্স এবং পরামর্শমূলক কাজে উল্লেখযোগ্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তিনি ইউএস এসওএক্স অডিট এবং এ১৩৩ কমপ্লায়েন্স অডিটে ব্যাপক অভিজ্ঞতা রাখেন।
তিনি বাংলাদেশে প্রবেশের সাথে সম্পর্কিত রেগুলেটরি ও ট্যাক্স বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ প্রদান করে আসছেন। ২০০৯ সালে এই ফার্মে যোগদানের আগে তিনি যুক্তরাজ্যের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলি এবং মার্কিন এসইসি রেজিস্ট্রারদের উল্লেখযোগ্য সহায়ক প্রতিষ্ঠানগুলির বেশ কয়েকটি অডিট পরিচালনার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। জনাব মেহেদীর প্রধান সেবা গ্রহীতাদের মধ্যে রয়েছে শেভরন বাংলাদেশ, সাউথইস্ট ব্যাংক, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল, এপিএম মোলার, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন বাংলাদেশ, ইন্টারটেক টেস্টিং, সেভ দ্য চিলড্রেন ইত্যাদি।
মো. মনিরুজ্জামান এফসিএ দি ইন্সটিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি)-এর একজন ফেলো, তাঁর ১৭ বছরেরও অধিক ব্যাপক কর্পোরেট সেক্টরে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি বর্তমানে আলম এম. জামান অ্যান্ড কোং-এর ম্যানেজিং পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যেখানে তিনি অডিট ও অ্যাকাউন্টিং সেবায় উৎকর্ষের কাজ করছেন।
কর্মজীবনে মো. মনিরুজ্জামান আর. এম. গ্রুপের গ্রুপ সিএফও হিসেবে দশ বছর এবং এস. এল. গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দুই বছর সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

কর্পোরেট দায়িত্বের পাশাপাশি, মো. মনিরুজ্জামান একজন এনবিআর-সার্টিফাইড ভ্যাট পরামর্শক এবং চট্টগ্রাম ট্যাক্স বার অ্যাসোসিয়েশনের একজন সক্রিয় সদস্য। তিনি আইসিএবির উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। তিনি ২০২৩ সালে আইসিএবি’র চট্টগ্রাম রিজিওনাল কমিটির সচিব এবং ২০২৪ সালে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মো. মনিরুজ্জামান কর্পোরেট প্রশিক্ষণের জন্য একজন সম্মানিত রিসোর্স পারসনও, যেখানে তিনি ট্যাক্স, ভ্যাট এবং অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ডে বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিভিন্ন শিল্পের পেশাদারদের প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন। তার পেশাদার কাছের বাইরেও, তিনি বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে জড়িত, যা তার সামাজিক সেবা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি অঙ্গীকার এর প্রতিফলন।