একসময় ফেরি করে গামছা বিক্রি করতেন। এরপর শুরু করেন পান ব্যবসা ও কসাইয়ের কাজ। পরবর্তী সময়ে জড়ান বিমানবন্দরকেন্দ্রিক ‘ল্যাগেজ পার্টি’তে। গড়ে তোলেন সোনা চোরাচালানের নেটওয়ার্ক। ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও ভারতে সোনা চোরাচালান করে হয়ে যান কোটিপতি চোরাকারবারি।
মূলত সোনা চোরাচালানের কারণে ‘গোল্ডেন শফি’ নামে বেশি পরিচিত এলাকায়। একজন হকার থেকে ভোজবাজির মতো আজ হাজার কোটি টাকার মালিক সে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের টানা দুবারের কাউন্সিলর এই শফি।
একসময় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন‘গোল্ডেন শফি’এর সহযোগী মজিবর গত ৫ ই আগস্ট স্বৈরাচার হাসিনার পট পরিবর্তনের পরে খোলস পাল্টে আবারো বনে যান বিএনপি নেতা।
সরো জমিনে গিয়ে জানা যায়ঃ আওয়ামী লীগের এই গোল্ডেন শফিকের সহযোগী হয়ে টেম্পু মুজিবর চাঁদাবাজি করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পুরো এলাকা জুড়ে, তিনি বর্তমানে উত্তরখান থানা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক হিসেবে ক্রাশের রাজত্ব কায়েম করেন। রাজনীতি এই মজিবর গোল্ডেন শফিকের আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বাহিনী নিয়ে গড়ে তুলেছে বিএনপির কমিটি, এই গোল্ডেন শফিকের রাইট হ্যান্ড মিনারুল বর্তমানে মজিবরের রাইট হ্যান্ড উত্তরখানে সেনা গার্মেন্টস সহ আশেপাশে আরো কিছু গার্মেন্টসে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজি করে আসছিলেন।স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারে যারা দীর্ঘদিন ছিলেন তাদেরকে নিয়ে গড়ে তুলেছে মুজিবর নতুন ক্যাডার বাহিনী। এর মধ্যে আছেন ছাত্রলীগের সাবেক আবির স্বেচ্ছাসেবক লীগের আমিনুল শ্রমিকলীগের জাহিদ স্বেচ্ছাসেবক লীগের রবিউল স্বেচ্ছাসেবক লীগের ইমন সহ আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের আরো অনেক নেতাকর্মী বর্তমানে আবির এবং আমিনুলের নামে মামলা দায় করা হলেও বর্তমানে বিএনপির রাজনীতির সাথে তারা কিভাবে জড়িয়ে রয়েছে সেটাই এখন জনমনে প্রশ্ন