গণ অধিকার পরিষদ সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে। তাদের মতে, এই দুই উপদেষ্টার কার্যক্রম শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের স্বার্থের পরিপন্থী এবং তারা দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।
গণ অধিকার পরিষদ মনে করে:
শিক্ষার্থী ও যুব সমাজের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব তারা করছেন না।নীতিনির্ধারণে ছাত্রসমাজের মতামত যথাযথভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে না।তাদের কর্মকাণ্ড বর্তমান শিক্ষানীতি ও গণতান্ত্রিক কাঠামোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সংগঠনটির নেতারা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন:
এই দুই ছাত্র উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।তারা ক্ষমতাসীন দলের পক্ষপাতদুষ্ট নীতি অনুসরণ করছেন, যা সাধারণ ছাত্রদের অধিকার খর্ব করছে।অবিলম্বে তাদের পদত্যাগ করা উচিত, যাতে যোগ্য ও নিরপেক্ষ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া
শিক্ষার্থী মহলে এই দাবি মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে।সমর্থকরা বলছেন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষার জন্য এটি জরুরি পদক্ষেপ।বিরোধীরা একে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করেছেন।
গণ অধিকার পরিষদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিক্রিয়া কী হবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে এই দাবি শিক্ষাঙ্গন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।