ফাল্গুনের শুরু থেকেই দেশজুড়ে আবহাওয়া পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। কখনো মেঘলা আকাশের সঙ্গে বষ্টি ও বাতাস, কখনো গরম। সন্ধ্যার পর ৃ গরম অনভু ত হলেও শেষ রাতে বাড়ছে ঠান্ডার ‚প্রকোপ। তাপমাত্রার এমন ওঠানামায় সারা দেশে বেড়েছে জ্বর-সর্দি ও কাশির প্রকোপ।
বিশেষ করে শিশু ও বদ্ধরা বেশি আ ৃ μান্ত হ”েছন বলে জানা গেছে। এছাড়াও গত কয়েকদিনে বেড়েছে করোনা আμান্ত রোগীর সংখ্যা। চিকিৎসকেরা বলছেন, বার বার আবহাওয়ার পরিবর্তন হওয়ার কারণে জ্বর-সর্দি ও কাশিতে আμান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এ সময় শিশু ও বয়স্কদের প্রতি বিশেষ নজর রাখতে হবে। তারাই বেশি আμান্ত হ”েছ।
ধলোবালি থেকে রক্ষায় মাস্ক পড়তে হবে। বিশেষ করে সতর্কভাবে চলাফেরা করতে হবে। রাজধানীর কয়েকটি হাসাপাতাল ঘরে দেখা ু গেছে, বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় হাসপাতালের বহির্বিভাগ ও জরুরি বিভাগে রোগী বেড়েছে। এ ছাড়া চিকিৎসকদের চেম্বার ও রোগ নির্ণয় কেন্দ্রগুলোতে জ্বর নিয়ে আসা রোগীর ভিড় বেড়েছে। রোগীদের বেশিরভাগই শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, হাঁপানি, নিউমোনিয়া, ব্রংকিওলাইটিস, ডায়রিয়া, সর্দি-জ্বর নিয়ে হাসপাতালে আসছে। তবে চিকিৎসকরা অধিকাংশ রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দি”েছন।
রবিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। সেখানে কথা হয় চারদিন ধরে জ্বরে আμান্ত আমান আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ চারদিন ধরে জ্বরের সঙ্গে তীব্র কাশি। বাসায় বসে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পরেও জ্বর কমছে না। তাই হাসপাতালে আসলাম। বাড়িতে আমার মাও অস¯’। বয়স বেশি হওয়ায় তাকে আনতে পারিনি।’