বাংলাদেশি সিনেমা ‘ছাবা’ প্রেক্ষাগৃহে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে এবং দেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে এক নতুন মাইলফলক স্থাপন করেছে। সিনেমাটি এখন পর্যন্ত ১০টি সিনেমার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে, যা বাংলা সিনেমার দর্শকদের মাঝে আলোচনার সৃষ্টি করেছে।অত্যন্ত প্রতীক্ষিত এই সিনেমাটি দেশের চলচ্চিত্র শিল্পে একটি নতুন দৃষ্টিকোণ তৈরি করেছে, যেখানে সিনেমাটির অভিনয়, কাহিনী, এবং পরিচালনা দর্শকদের মন জয় করেছে। এর সাফল্য কেবল সিনেমার পছন্দের দিক থেকেই নয়, এছাড়া ব্যবসায়িক দিক থেকেও এটি বিরাট সফলতা লাভ করেছে।‘ছাবা’ সিনেমার মুক্তির পর থেকেই সেটি দর্শকদের প্রশংসা অর্জন করেছে এবং এর রেকর্ড সংখ্যক বুকিং, আয় এবং দর্শকদের উপস্থিতি মুগ্ধ করেছে। সিনেমাটি দেশের বড় বড় প্রেক্ষাগৃহে একে একে মুক্তি পেয়ে সাড়া ফেলেছে। এর গল্প, অভিনয়শৈলী এবং চিত্রগ্রহণে দর্শকদের এক অনন্য অভিজ্ঞতা দিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই সিনেমার সাফল্য বাংলাদেশি চলচ্চিত্র শিল্পের জন্য একটি বড় ধরনের উত্তরণ এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক সিনেমা এই ধরনের সফলতা অর্জন করবে।এছাড়া, এই সিনেমার সাফল্য শুধু ব্যবসায়িক দিকেই সীমাবদ্ধ ছিল না, পাশাপাশি এটি শিল্পী ও কলাকুশলীদের জন্যও একটি বড় স্বীকৃতি। ‘ছাবা’ পরিচালকের জন্য একটি স্বীকৃতির জায়গা তৈরি করেছে এবং এটি বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।এমন অবস্থা সৃষ্টি হওয়ায় সিনেমার ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদী চলচ্চিত্র প্রেমীরা, যারা এই ধরনের নতুন ও উদ্ভাবনী সিনেমার জন্য অপেক্ষা করছেন। ‘ছাবা’ সিনেমা এভাবেই ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিয়েছে, এবং পরবর্তী সিনেমাগুলোর জন্য উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।