রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন
কোজি কটেজে আগুনে ৪৬ জন
প্রাণ হারিয়েছেন। আর
গাজীপুরে দগ্ধ ৩২ জনের ১৫ জন ইতোমধ্যে মারা গেছেন।
বাকিরা জীবন-মৃত্যুর শঙ্কায়
রয়েছেন। দুটি দুর্ঘটনা মাত্র ১৪ দিনের ব্যবধানে ঘটেছে। ২৯
ফেব্রুয়ারি আর ১৩ মার্চ। যে
বিধ্বংসী আগুন তাদের জীবন
কেড়েছে, সেই আগুনের
সূত্রপাত ‘গ্যাস সিলিন্ডার’
বিস্ফোরণে। যে গ্যাস সিলিন্ডার
বিস্ফোরণ শুধু প্রাণই কাড়ছে না, পঙ্গু করে দিচ্ছে শত শত মানুষকে। গত ৬ মাসে (২০২৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ২১ মার্চ
পর্যন্ত) শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি
ইনস্টিটিউটে ১৬৩১ জন ব্যক্তি
দগ্ধ হয়ে ভর্তি হন। যাদের
অধিকাংশ গ্যাস সিলিন্ডার
বিস্ফোরণে দগ্ধ হন। প্রতিদিনই
সারা দেশ থেকে গ্যাস
সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ
ব্যক্তিরা হাসপাতালে আসছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন
বলেন, জীবনের দীর্ঘ সময় বার্ন
চিকিৎসায় বিলিয়ে দিয়েছি।
একেকটি দগ্ধ রোগীর পেছনে
একাধিক চিকিৎসক ২৪ ঘণ্টা
দায়িত্বে থাকেন। সর্বো”চ সেবা
দেন। গ্যাস সিলিন্ডার
বিস্ফোরণের ঘটনায় মানুষ
ভয়ংকরভাবে দগ্ধ হন। যাদের
বাচানো সম্ভব হয় না।