রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মিয়ানমারের কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ও কার্যক্রমের প্রশংসা করেছেন, যা তিনি “হাতি কূটনীতি” হিসেবে উল্লেখ করেছেন। পুতিনের মতে, মিয়ানমারের কূটনৈতিক পদক্ষেপগুলো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন এবং সঠিক সময়ে কার্যকরী সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হয়েছে।তিনি মিয়ানমারের কূটনৈতিক কৌশলকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের জগতে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অভিহিত করেছেন, যা বিশেষ করে দেশের সুরক্ষা ও স্বার্থরক্ষায় সহায়ক হতে পারে। রাশিয়া এবং মিয়ানমারের মধ্যকার সম্পর্কের গভীরতা এই বিশেষ মুহূর্তে আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমা দেশগুলোর চাপ এবং জাতিসংঘের চাপের মধ্যে এই কৌশল কার্যকরী ভূমিকা পালন করছে।
পুতিনের প্রশংসা মিয়ানমারের সরকার ও জনগণের জন্য একটি উৎসাহ প্রদান করেছে, যা তাদের কূটনৈতিক কার্যক্রমে আরো দৃঢ়তা এনে দেবে। মিয়ানমারের বর্তমান সামরিক সরকার আন্তর্জাতিকভাবে নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হলেও, পুতিনের মন্তব্যে তাদের কূটনৈতিক দক্ষতা ও ভূমিকা যে স্বীকৃত, তা পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে।