X

বিদ্যুত ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধি জনগণের উপর চাপ বাড়বে

সরকার পর্যায়μমে বিদ্যৎ ও জ্বালানির দাম বদ্ধি করে আগামী তিন বছরের মধ্যে ভর্তকি না দেয়ার পরিকল্পনা করেছে, যা নিন্মবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের উপর আরও চাপ সষ্টি করবে। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি মাস থেকে বিদ্যৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের দাম ইউনিটপ্রতি ০.৭৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে।

মার্চ মাস থেকে প্রতি ইউনিট বিদ্যতের দাম ০.৩৪ টাকা থেকে ০.৭০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। মার্চ থেকে জ্বালানি তেলেরও নতন মল্য নির্ধারণ করবে সরকার। আন্তর্জাতিক মদ্রা তহবিল (আইএমএফ) দেশে ঋণ দেওয়ার জন্য বিদ্যৎ ও জ্বালানি খাতে ভর্তকি কমানোর শর্ত বেধে দেওয়ায়সরকার জ্বালানির দাম বাড়ানোর ব্যবস্থা নিয়েছে।

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদ্যতের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য সরকারের নেওয়া আগের
ভল সিদ্ধান্তগুলো সংশোধন করে এসব খাতে
ভর্তকি কমানো যেত, কারণ মল্যস্ফীতির কারণে
মানষ ইতিমধ্যেই ভগছে। বর্তমানে দেশের বিদ্যৎ
উৎপাদন ক্ষমতা ২৬ হাজার মেগাওয়াটের বেশি।
গ্রীষ্মকালে দেশে প্রায় ১৩,০০০-১৫,০০০
মেগাওয়াট বিদ্যৎ উৎপাদিত হয়, যা শীতকালে
৮,০০০-৯,০০০ মেগাওয়াটে নেমে আসে।
দেশের বিদ্যৎ উৎপাদন ক্ষমতার একটি বড় অংশ
সারা বছরই অব্যবহৃত থাকে। তা সত্তে¡ও, অলস
বিদ্যৎ কেন্দ্রগুলির জন্য সরকারকে বিপল
পরিমাণ ভাড়া দিতে হয়, যা ক্যাপাসিটি চার্জ
নামে পরিচিত। সেন্টার ফর পলিসি
ডায়ালগ (সিপিডি) অনসারে, গত
বছর বিদ্যৎ কেন্দ্রের ক্ষমতার প্রায়
৪১% অব্যবহৃত ছিল। ২০২৩
অর্থবছরে সরকার ক্যাপাসিটি চার্জ
হিসাবে ২৬,০০০ কোটি টাকার বেশি
দিয়েছে। সরকার শেষবার বিদ্যতের
দাম বাড়িয়েছিল ২০২৩ সালের ২৮
ফেব্রæয়ারি, যা সেই বছরের মার্চ থেকে
কার্যকর হয়েছিল। সেই হার অনযায়ী গ্রাহক
পর্যায়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যতের দাম ৫ শতাংশ
বাড়িয়ে ৮ টাকা ২৪ পয়সা করা হয়। সরকার
২০২৩ সালের প্রথম তিন মাসে তিনবার
বিদ্যতের দাম বাড়িয়েছে।

Categories: জাতীয়
Main Admin:
X

Headline

You can control the ways in which we improve and personalize your experience. Please choose whether you wish to allow the following:

Privacy Settings