X

যেকোন ধরনের আশক্তি, নেশা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর-তাহমিনা আক্তার

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ ও শতভাগ ধূমপানমুক্ত হসপিটালিটি সেক্টর গঠনে করণীস্থশীর্ষক সেমিনার জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৯ জুলাই মঙ্গলবার সকাল ৯টায় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার তাহমিনা আক্তার সভাপতিত্ব করেন। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন যেকোন ধরনের আশক্তি, নেশা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান ছাড়ার জন্য নিজের সাথে নিজেকে যুদ্ধ করতে হবে। আমি আপনি সবাইকে সুস্থ্য থাকতে হলে ধূমপান থেকে বিরত থাকার কোন বিকল্প নাই। কেননা একজন ধূমপায়ীর আশে পাশে থাকা লোকজনও ধূমপানের জন্য

ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ ও শতভাগ ধূমপানমুক্ত সেক্টর গড়ে তুলতে পারব। একমাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমিহীন ও গৃহীনদের আড়াই শতাংশ জমিসহ আধাপাকা ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন যা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা কোন সরকারের পক্ষে। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ রেঞ্জ পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন, এম রেজাউল করিম

সরকার রবিন নির্বাহী পরিচালক, আহার বাংলাদেশ ও রেস্তোরাঁ মালিক, মো. আব্দুস সালাম মিয়া, প্রোগ্রামস ম্যানেজার ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রিকিডস (সিটিএফকে), ময়মনসিংহ হোটেল রেস্তোরা মালিক সমিতির খন্দকার শরীফ প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা আচ্ছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ বলেন, পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া অধুমপায়ীদের নাগরিক অধিকার। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা আহছানিয়া মিশনের তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের সমন্বয়কারী মোঃ শরিফুল ইসলাম। প্রবন্ধে তিনি বলেন, বাংলাদেশে পরোক্ষভাবে ধূমপানের শিকার হয় ৩ কোটি ৮৪ লাখ মানুষ। যার মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ। ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস (সিটিএফকে) এর লিড পলিসি

অ্যাডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, “রেস্তোরায়” ডেকোরেশন করে কৌশলে তাদের প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে তামাক কোম্পানিগুলো। ফলে তরুণরা সিগারেটের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। ইন্টিগ্রেটেড সোসাইটি ফর রেইজ অব হোপ এর সহযোগিতায় ঢাকা আহছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টর, আয়োজনে

মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে রেস্তোরাঁয় স্মোকিং জোন বাতিলের পক্ষে মত দেন ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, শেরপুর ও জামালপুর জেলার হোটেল-রেস্তোরাঁর প্রতিনিধিগণ। পাশাপাশি সংশোধিত খসড়া তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি দ্রুত পাশ করে রেস্তোরাঁসহ সকল পাবলিক প্লেসে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান নিষিদ্ধ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাকে দ্রুত বাস্তবায়ন করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীরা। এসময় ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক গণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পরিচালনায় খাদিজাতুল কুবরা সীমা।

Main Admin:
X

Headline

You can control the ways in which we improve and personalize your experience. Please choose whether you wish to allow the following:

Privacy Settings