বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতির মহাসচিব
ইমরান হাসান বলেছেন,
রেস্টুরেন্টে একাধিক সংস্থা
থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত
পরিচালনা করা হয়। আইন শঙ্খলা কর্মে নিয়োজিত বাহিনী
সমূহ যেমন- আনসার, পুলিশ র্যাব ও
এলিট ফোর্স বাহিনীও
তাদের নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে
নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে ভূমিকা
রাখতে সচেষ্ট। এটা হয়তো
একটু বাড়াবাড়ি। কেননা
নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে সরকার একটি কর্তপক্ষই
গঠন করেছেন। তাদের কাজটি করতে দিতে হবে।
গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রাজধানীর
বিজয়নগরে বাংলাদেশ রেস্তোরা মালিক সমিতির
প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা
বলেন। সাম্প্রতিক সময়ে বেইলি রোডের
অগ্নিকান্ডে রেস্তোরা শিল্পের সংকটের উত্তরণের
উপায় এবং আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানের পবিত্রতা
বজায় রেখে রেস্তোরা ব্যবসা করা নিয়ে এ সংবাদ
সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ইমরান হাসান বলেন,
বেইলি রোডের গ্রীন কোজি কটেজের অগ্নিকান্ডের
দায় কেউ এড়াতে পারেন না। পরো ভবনটাই ছিল
অনিয়মে ভরা, ভবনটির অনুমোদন দিয়েছে
রাজউক, রেস্তোরাঁ সেক্টরটি তদারকি করেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তপক্ষ, জাতীয় ভোক্তা
অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন,
কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর, সংযূক্ত আছেন
জেলা প্রশাসক প্রশাসনসহ অনেক অধিদপ্তর ও
সংস্থা ৪৬ জনের প্রাণহানির পর রাজউক ও
সিভিল ডিফেন্সের টনক নড়েছে। ঘটনার পর
থেকেই আইনশঙ্খলা বাহিনী ঢাকা শহরের বিভিন্ন
রেস্তোরায় অভিযান চালিয়ে সিলিন্ডার গ্যাসের
বোতল জব্দ করছে এবং স্টাফদের গ্রেপ্তার করছে।
এটি সমস্যার সমাধান নয়।