X

শীতকালে এশা ও ফজরের নামাজের ফজিলত

দেশজুড়ে চলছে তীব্র শীতের দাপট। কিন্তু কয়দিন পর থেকে শীতের দাপট নাকি আরো বাড়লে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার প্রকৃত বান্দাদের জন্য শীতকাল হচ্ছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ইসলামে এ সময়টিকে ইবাদতের জন্য উপযুক্ত মওসুম বলা হয়েছে।

বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বিষয়ের সংবাদ দেব না, যার মাধ্যমে আল্লাহ তোমাদের গুনাহগুলো মুছে দেবেন এবং (আল্লাহর নিকট) তোমাদের মর্যাদা ও সম্মান বৃদ্ধি করবেন? সাহাবায়ে কেরাম বললেন, অবশ্যই হে আল্লাহর রাসূল! নবী (সা.) তখন বলেন, (শীত বা অন্যকোনো) কষ্টকর মুহূর্তে ভালোভাবে ওজু করা। (সহিহ মুসলিম: ২৫১)

হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ২ ঠাণ্ডার সময়ের নামাজ আদায় করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে’। (বুখারি: ৫৭৪)

হাদিসে ২ ঠান্ডার নামাজ বলতে উদ্দেশ্য হলো- এশা ও ফজর। হাদিসে দেখা যাচ্ছে, শুধু শীত বা ঠাণ্ডার কারণে ফজর ও এশার নামাজের সওয়াব ও ফজিলত বহুগুণে বেড়ে যায়।

রাসূলুল্লাহ (সা.) আরো বলেন, ‘যে ব্যক্তি জামাতের সঙ্গে এশার নামাজ আদায় করল, সে যেন অর্ধেক রাত পর্যন্ত (নফল) নামাজ আদায় করল। আর যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করল সে যেন সারা রাত জেগে নামাজ আদায় করল’। (মুসলিম, হাদিস: ১৩৭৭)

Categories: ধর্ম
Main Admin:
X

Headline

You can control the ways in which we improve and personalize your experience. Please choose whether you wish to allow the following:

Privacy Settings