পত্রিকার পাতা
ঢাকামঙ্গলবার , ২৯শে জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উদ্যোক্তা
  5. কর্পোরেট
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. ক্যাম্পাস-ক্যারিয়ার
  8. খেলাধুলা
  9. চাকরির খবর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. তারুণ্য
  13. ধর্ম
  14. পর্যটন
  15. প্রবাস
আজকের সর্বশেষ সব খবর

রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না: গভর্নর

Md Abu Bakar Siddique
জুলাই ৭, ২০২৫ ১০:১৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

দেশে রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

তিনি বলেছেন, “বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের ব্যাংক খাতের তদারকি কাঠামোতে সময়োপযোগী ও মৌলিক পরিবর্তন আনতে উদ্যোগ নিয়েছে। এর লক্ষ্য তদারকি ব্যবস্থাকে আরও দক্ষ, কার্যকর ও আধুনিক করা।”

তিনি আরও বলেন, এই প্রক্রিয়ায় ঝুঁকিভিত্তিক তদারকি (রিস্ক বেসড সুপারভিশন) পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হবে। তবে গুণগত রাজনৈতিক পরিবর্তন না হলে কোনও নীতিমালাতেই ব্যাংক খাত শক্তিশালী করা সম্ভব নয়।

সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

গভর্নর বলেন, “ইতোমধ্যে ২০ ব্যাংকের সঙ্গে পাইলটিং কার্যক্রম শেষ হয়েছে‌। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ৬১ ব্যাংকেই রিস্ক বেজড সুপারভিশন চালু হবে। ১২টি ভাগে বিভক্ত ১২টি কমিটি গঠন করা হবে, যারা ব্যাংকের চতুর্দিক থেকে অর্থাৎ ৩৬০ ডিগ্রি সুপারভিশন করবে।”

তিনি বলেন, “আমরা একটি শক্তিশালী ব্যাংক খাত গঠনের চেষ্টা করছি। তবে সেজন্য রাজনৈতিক পরিবর্তন খুবই প্রয়োজন। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে যাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাজে হস্তক্ষেপ না করা হয়। সংস্থাটাকে নিজের মতো যেন চলতে দেওয়া হয়।”

ব্যাংক একীভূত নিয়ে গভর্নর বলেন, “আমরা ছয়টি ব্যাংকের সঙ্গেই আলাদা আলাদা আবারও বৈঠক করব। যদি তারা সংগত কারণ দেখাতে পারেন তাহলে মার্জ (একীভূত) হবে না। আমাদের জানা মতে, ছয়টি ব্যাংকই ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। সেজন্য ব্যাংকগুলোকে একীভূত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

দুর্দশাগ্রস্ত ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন সম্পর্কে তিনি বলেন, “বোর্ড পুনর্গঠনের পর কিছু ব্যাংক খুবই ভালো করছে। তবে যারা পারফরম্যান্স দেখাতে পারছে না প্রয়োজনে এসব ব্যাংকের বোর্ড আবার পুনর্গঠন করা হবে।”

গভর্নর বলেন, “ইতোমধ্যে আমরা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠি দিয়েছি কেন তাদের বন্ধ করা হবে না তার উত্তর দেওয়ার জন্য। তারা যদি যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারে এবং সরকার সম্মত হয় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোনও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে আমার ধারণা, কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠানও বন্ধ করতে হবে। শুধু ডলারভিত্তিক রিজার্ভব্যবস্থা থেকে পরিবর্তন এনে পণ্য মুদ্রা বা অন্য সম্পদ সঞ্চয় করা যায় কি না, সে বিষয়েও ভাবছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।”

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।