ইভ্যালিসহ ১৭টি ই—কমার্স প্রতিষ্ঠানের ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেনের প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। সকালে বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চে এ প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।
আদালত পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২২ মে নির্ধারণ করেন। অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ ওঠা ৫০টি ই—কমার্স প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭টির ব্যাপারে তদন্ত শেষ করেছে বিএফআইইউ।
আদালতে সংস্থাটির আইনজীবী জানিয়েছেন, ই—ভ্যালি, ই—অরেঞ্জ, কিউকমসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের টাকা কোথায় পাচার হয়েছে সে বিষয়টি তদন্ত করছে সিআইডি।
এর আগে গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর ই—কমার্স গ্রাহকদের স্বার্থ ও অধিকার রক্ষায় জাতীয় ডিজিটাল কমার্স পলিসির ম্যান্ডেট অনুসারে একটি স্বাধীন ই—কমার্স নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন সুপ্রিমকোর্টের এক আইনজীবী।
পরে মানবাধিকার সংগঠন ল অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন এবং ইভ্যালি, ই—অরেঞ্জের দুইজন গ্রাহকের পক্ষে সুপ্রিমকোর্টের আরেক আইনজীবী আরো একটি রিট করেন। সেই রিটে হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।