পত্রিকার পাতা
ঢাকাসোমবার , ২৩শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উদ্যোক্তা
  5. কর্পোরেট
  6. কৃষি ও প্রকৃতি
  7. ক্যাম্পাস-ক্যারিয়ার
  8. খেলাধুলা
  9. চাকরির খবর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. তারুণ্য
  13. ধর্ম
  14. পর্যটন
  15. প্রবাস
আজকের সর্বশেষ সব খবর

কেন নিয়মিত দাঁত পরীক্ষা জরুরি

Main Admin
জুলাই ১৭, ২০২৪ ১১:১৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

দাঁত বা মাড়ির রোগে আক্রান্ত হননি, এমন রোগীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। একটু সচেতন হলে এসব রোগের বেশির ভাগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। মুখ পরিষ্কারের সময় নানা লুকানো অংশ পরিষ্কার করা দুষ্কর। এর ওপর যাঁদের এলোমেলো দাঁত, লালা নিঃসরণ কম, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অনিয়ন্ত্রিত গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডিটি, ইনহেলার ব্যবহারকারী, ক্যানসারের রোগী, অতিরিক্ত মিষ্টান্ন খাওয়ার অভ্যাসসহ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাঁদের মুখের অভ্যন্তরের স্বাস্থ্য সব সময় হুমকিতে থাকে।

সার্বিক দিক বিবেচনায় কোনো উপসর্গ না থাকলেও ছয় মাস অন্তর নিয়মিত একজন দন্তচিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। মুখের মধ্যকার প্রায় সব রোগের শুরুতে তেমন উপসর্গ থাকে না। নিয়মিত ডেন্টাল চেকআপে প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত হলে এর চিকিৎসা হয় সহজ, খরচও নাগালের মধ্যে থাকে।

দাঁতের গর্ত তৈরির শুরু থেকে উপসর্গ, যেমন ব্যথার অনুভূতি বা মজ্জা আক্রান্ত হতে অনেক সময় লাগে। প্রথমে দাঁতের মধ্যে ছোট কালো দাগের মতো হয়, দুই দাঁতের মধ্যে বা যেকোনো পৃষ্ঠে খাবার আটকায়, দুর্গন্ধ, শিরশির অনুভূতি হয়। সময়ের সঙ্গে সংক্রমণ ভেতরের মজ্জা আক্রান্ত করবেই।

প্রাথমিক পর্যায়ে ফিলিংয়ের মাধ্যমে আক্রান্ত দাঁত সুস্থ হলেও মজ্জা আক্রান্ত হলে প্রয়োজন হয় রুট ক্যানেল চিকিৎসা ও কৃত্রিম মুকুট সংযোজনের। দাঁতের গর্ত শুরু হলে ওষুধ বা অন্য কোনো পন্থায় তা বন্ধ করা সম্ভব নয়। যাঁরা ওষুধ খেয়ে সাময়িক কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করেন, তাঁরাও বড় ধরনের ঝুঁকিতে থাকেন। কিডনি ও পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসস্ট্যান্স, চোয়ালের মধ্যে সিস্ট, টিউমার ইত্যাদির শঙ্কা থাকে। শুরুতে চিকিৎসা করলে এসব ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। স্কেলিং নামের খুব সাধারণ ও নিরাপদ চিকিৎসার মাধ্যমে দাঁতের পৃষ্ঠে জমে থাকা জীবাণু ও পাথর দূর করা হয়। মুখে এসব জমে মাড়িতে প্রদাহের সৃষ্টি করে। মাড়ি রোগকে নীরব ঘাতক বলার কারণ, এখান থেকে দাঁত ও দাঁতের ধারককলার ক্ষতি তো হয়ই, পাশাপাশি হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোক, ফুসফুস বা কিডনি রোগসহ নানা জটিলতার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। গর্ভাবস্থায় মাড়ি রোগ অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হতে পারে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।