চলতি বছরের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে এডিস মশা। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কিউলেক্স মশার উপদ্রব। মশার কামড়ে অতিষ্ঠ জনজীবন। কিন্তু মশা নিধনে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের বিশেষ কোনো কারযক্রম নেই। ২০২৩ সালে ঢাকা শহরে এডিস ও কিউলেক্স মশা উপদ্রব অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে।
গত বছর ঢাকায় ডেঙ্গু আμান্তের সংখ্যা সরকারি হিসেবে লাখ ছাড়িয়েছে। আর এ রোগে মারা গেছেন দেড় হাজারের বেশি। এবার বর্ষা মৌসমে এডিস ু পরি¯ি’তি আরও ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা। ‘ডেঙ্গু মোকাবিলা আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। মশার উপদ্রব এ শহরের একটি সমস্যা।
এ সমস্যা থেকে নগরবাসীকে মুক্তি দিতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করছি। এবার ডেঙ্গ নিয়ন্ত্রণে ু আমাদের চেষ্টার কমতি থাকবে না। তবে, এডিস মশা যেহেত নাগরিকদের বাসাবাড়ির আঙিনায় ু হয়, তাই তাদের সচেতনতা সবচেয়ে বেশি জরুরি।’ কীটতত্ত¡বিদদের দাবি, প্রকতপক্ষে গত ৃ বছর ডেঙ্গ আ ু μান্তের সংখ্যা সরকারের হিসাবের দ্বিগুণের বেশি হবে।
এবার এডিস মশায় আμান্তের হার আরও বাড়তে পারে। গত বছর যেসব ¯’ানে এডিস মশা ডিম ছেড়েছে, সেসব ¯’ানে বৃষ্টির পানি জমা মাত্রই এডিস মশা
জন্মাবে। এ ভয়াবহ পরি¯ি’তি মোকাবিলায় সিটি
করপোরেশনকে আগ থেকেই প্র¯‘তি নিতে হবে।
পাশাপাশি কোনো ভবনের ছাদ বা আঙিনায় যাতে
বষ্টির পানি জমা না থাকে, তা নাগরিকদের ৃ
আগেই নিশ্চিত হতে হবে। স্বা¯’্য অধিদপ্তরের
হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল
রুমের তথ্যমতে, চলতি বছরের গত ১ জানয়ারি ু
থেকে ২৩ ফেব্রæয়ারি পর্যন্ত ঢাকার ১৮টি সরকারি
হাসপাতালে ৩৪২ জন ডেঙ্গরোগী ভর্তি হয়েছে। ু এ ছাড়া ৫৯টি বেসরকারি হাসপাতালে ১১২ জন
ডেঙ্গরোগী ভর্তি হয়েছেন। তাদের প্রায় সবাই ু
ঢাকার বাসিন্দা।